'Going Solo' - হোসে মলিনা

(ছবি সৌজন্যে: Sergio Cueto/coachesvoice.com)


একজন ম্যানেজারের কাছে সবসময় তার স্যুটকেস প্রস্তুত থাকে !

তবে, আমার ক্ষেত্রে, পাঁচটা আছে। একটা আমার স্ত্রীর জন্য, আমার তিন সন্তানের প্রত্যেকের জন্য একটা, এবং আরেকটা আমার। এভাবেই আমরা এই কোচিং-এর পেশাকে বুঝি।

আমি এমন অনেক জায়গাতে যাওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছি, যেখানে(প্রস্তাব ভালো হলেও) সেগুলো আমি গ্রহন করিনি। কিছু লোক আছে যারা এটা বোঝে না। তারা জিজ্ঞাসা করে,  "তুমি যাবে না?" "এটা যদি একটা বড় প্রস্তাব হয়, তাহলে তুমি তা প্রত্যাখ্যান করবে কেন?"

যখন আপনার জীবনে একটা নির্দিষ্ট দর্শন থাকে, তখন আপনি সেই দর্শনেই চালিত হন। বেশিরভাগ ম্যানেজার একা ভ্রমণ করেন। আমার ক্ষেত্রে, আমি একটি আলাদা পথ বেছে নিয়েছি।

আমি একজন পারিবারিক মানুষ। আমার স্ত্রীর সাথে আলোচনা করে আমি এই জীবনটা বেছে নিয়েছি, এবং, আমরা এটা এভাবেই বাঁচতে চাই। আমি যদি তাদের সঙ্গে না থাকি, তাহলে এটা আমার জন্য কঠিন। আর আপনি যদি (মানসিক ভাবে) ১০০% ঠিক না থাকেন, তাহলে ক্লাবকে তার যা প্রয়োজন তা দিতে পারবেন না।

এক দিক থেকে, আমি বিশ্বাস করি যে আমি সেই দলের প্রতি সৎ, যারা আমার প্রিয়জনদের কাছাকাছি না থাকলে না বলে আমাকে নিয়োগ করতে চায়। যদি আমি কোনো কাজে যোগ দিতে চাই, স্পষ্ট না করে কেন একটি প্রস্তাব আমি গ্রহন করবো?

আমি বিশ্বের সবচেয়ে আরামদায়ক জীবনযাপনে বিশ্বাস করি না। আমি জানি যে আমাকে ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, কিন্তু সেগুলি অবশ্যই সীমার মধ্যে থাকতে হবে! তবে, আমি সব ত্যাগ করব না।

আমি ভাগ্যবান যে আমার পাশে আমার স্ত্রী আছে। প্রথমে যখন আমি একজন খেলোয়াড় ছিলাম এবং এখন ম্যানেজার হিসাবে সে সবসময় আমাকে সমর্থন করেছে। সে আমার সুখে দুঃখে আমার সাথ দিয়েছে!

এখন আমার সন্তানরাও তার সঙ্গে যোগ দিয়েছে। সৌভাগ্যবশত, তারা পরিবর্তনের সঙ্গে ভালোভাবে খাপ খাইয়ে নেয়। এবং তিনজনই নিখুঁত ইংরেজিতে কথা বলে। তাদের বাবার চেয়েও ভালো! তারা এটা নিয়ে ঠাট্টা করে। তারা খুব সহজেই (যেকোনো নতুন পরিস্থিতি তে) নিজেদের মানিয়ে নেয় এবং বেশ একাত্ম হয়।একজন পেশাদার হিসেবে এটা আপনাকে কাজ করার জন্য মানসিক শান্তি দেয়।

আমি সবসময় বিদেশে যাওয়ার জন্য আগ্রহী ছিলাম। একজন খেলোয়াড় হিসেবে আমার সময়ে আমার কখনই সেই সুযোগ ছিল না। আমি স্পেনে দুটি ভালো ও গুরুত্বপূর্ণ ক্লাবের সঙ্গে ছিলামঃ অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ ও দেপোর্তিভো দে লা কোরুনা। তাই, সেসময় পরিবর্তনের প্রয়োজন বোধ করিনি।

যেহেতু আমি একজন খেলোয়াড় হিসাবে এটি করিনি, একজন ম্যানেজার হিসাবে আমি সব সময় এই সুযোগের জন্য আরও আগ্রহী ছিলাম। অবশ্যই, আমার মূল ধারণা ছিল স্পেনে কোচ করা। কিন্তু বিদেশে যদি আকর্ষণীয় কিছু থাকত, যেখানে কেবল পেশাদার দিক থেকেই নয়, ব্যক্তিগত দিক থেকেও নতুন কিছু পাওয়ার সুযোগ থাকতো, আমি না বলতাম না।

এশিয়ায় প্রথমবার আসাঃ

এরপরেই আমার কাছে আসে কিচি এফসি-র প্রস্তাব। পারিবারিক পর্যায়ে হংকং-এ যাওয়া আমাদের একটা স্বপ্ন ছিলো। (তাই কিচির প্রস্তাব যখন আসে) আমরা আগে থেকে কিছু না জেনেই সেখানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।

অনেক লোক প্রশ্ন করে যে আপনি এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে পরিচালনা করবেন যা আপনি জানেন না। আমার মনে আছে, যখন আমি মেক্সিকোর অ্যাটলেটিকো সান লুইসে চাকরি নিয়েছিলাম, তখন সংবাদ সম্মেলনে এটাই ছিল প্রথম প্রশ্ন। এর একটি সহজ সমাধান রয়েছেঃ দলে এমন কাউকে অন্তর্ভুক্ত করা যিনি লীগ, দেশ এবং ভাষা জানেন।

এইভাবে আপনি খেলোয়াড়কে বুঝতে পারবেন এবং খেলোয়াড়কে বোঝার ক্ষেত্রে আপনি তার কাছ থেকে সর্বাধিক পারফরম্যান্স পেতে সক্ষম হবেন। হংকংয়ে আমি রবার্তো লোসাদার সাথে এটি করেছি, যিনি লিগে বেশ কয়েক বছর খেলেছিলেন। মেক্সিকো এবং ভারতে (বাস্তব রায়)ও আমি সবসময় সেই দেশের কাউকে না কাউকে আমার দলে অন্তর্ভুক্ত করতাম।

কেনো ভারতে এলেন?

আমরা এটা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কারণ এটি চার মাসের জন্য একটি স্বল্পমেয়াদী কাজ ছিল। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের মাধ্যমে আমার কাছে প্রস্তাবটি এসেছিলঃ অ্যাটলেটিকো ডি কলকাতা, সেই সময় অ্যাটলেটিকোতে যুক্ত একটি দল ছিল। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের আরও অন্য একটি দল থেকে আমার কাছে প্রস্তাব এসেছিল, কিন্তু যখন আপনার কোনও পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই, তখন এটা সন্দেহ তৈরি করতে পারে।

এই ক্ষেত্রে, আমি ভেবেছিলাম যে, আমি যদি অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের দ্বারা পরিচালিত হই, তবে আমার অন্তত কিছু সুবিধা হবে।

এখানে, একটা কথা বলা ভালো। বহিরাগতরা যা ভাবে, আমি তার সাথে একমত নই।(প্রসঙ্গ, ভারতের ফুটবল ও বিদেশী ফুটবলে ফারাক) "ভারত ততটা আলাদা নয়। হংকং বা মেক্সিকোও ছিল না। আমি সবসময় বলি যে, ফুটবল সর্বত্রই ফুটবল। খেলার ভিত্তি একই।"

তবে, প্রতিটি দেশের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং সেখানকার ফুটবল তার ইতিহাস ও সম্পদ অনুযায়ী বিকশিত হয়। অবশ্যই, হংকংয়ের মতো স্পেনে বা ভারতে হংকংয়ের মতো পরিচালনা করা একই জিনিস নয়। কিন্তু, দিনের শেষে, দলের কোচিং একই।

আপনার কাছে দলের কর্মকর্তারা এবং ভক্তরা ভালো ফলাফল চান, তাই আপনাকে তাদের কাছে দায়বদ্ধ হতে হবে। পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে এই একই দর্শন আপনাকে মেনে চলতে হবে।

দলের মধ্যেও, আপনারও সর্বত্র একই ভূমিকা রয়েছেঃ আপনি যদি একটি স্প্যানিশ দল দেখেন, দেখবেন, সেই দলে বেশ কিছু ধরনের প্লেয়ার থাকে- 'তারকা খেলোয়াড়', 'Model Professionals' আর 'টীমম্যান'। এটা শুধু স্পেন নয়- অন্য যে কোনও দেশে পাবেন। (ভারতীয় ফুটবলে দেখতে গেলে) যিনি ভারতে একজন তারকা, আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত না হলেও, ভারতবর্ষে তিনি একজন তারকা। তাই তাকে আপনাকে তারকা হিসেবেই (ড্রেসিংরুমে) সম্মান দিতে হবে।

ভারতীয় ফুটবলে আপনার দর্শনঃ

ভারতে, আগেরবার একটা অতিরিক্ত চ্যালেঞ্জ হয়েছিলঃ চ্যাম্পিয়নশিপের সময়কাল। (মাত্র ৪ মাস) এতো ছোট হওয়ায় আপনি চাইবেন যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব এর জন্য প্রস্তুত হন। তাই, শুরুতেই স্পেনে আমাদের এক মাসের 'প্রি সিজন' করেছিলাম, যেখানে আমার লক্ষ্য ছিলো দলের একটা নির্দিষ্ট 'প্লেয়িং স্টাইল' তৈরি করা। তবে, দুর্ভাগ্যজনক ভাবে, সেখানে আমাদের পুরো স্কোয়াড কে আমরা একসাথে পাইনি।

লিগ শুরুর এক সপ্তাহ আগে আমরা ভারতে গিয়েছিলাম। প্রথম ম্যাচের আগে আটজন খেলোয়াড় যোগ দিয়েছিলেন (প্রিসিজনে ছিলেন না), তাদের মধ্যে চারজন এমন ছিলো, যাদের ছাড়া আমি আমার প্রথম একাদশ ভাবতেই পারতাম না।

এক্ষেত্রে, আপনাকে 'Express গতিতে' কাজ করতে হবে। আপনাকে (ফুটবল দর্শন এবং ম্যাচ রেজাল্টের মধ্যে কোনো একটা ভাষা কে) অগ্রাধিকার দিতে হবে। সচেতন থাকুন যে আপনাকে প্রথম দিনেই একটি ফলাফল পেতে হবে, জিতে শুরু করতেই হবে। প্রতিযোগিতাটি এত ছোটো হওয়ায়, আপনি যদি শুরু থেকেই হেরে যান, তবে আপনি জানেন যে আপনি লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন না। তাই আপনাকে প্রতিটি মিনিটের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে হবে। আপনি কীভাবে প্লেয়ারদের মধ্যে থেকে তাদের সর্বোচ্চ টা বের করে আনতে পারবেন, তা আপনাকে বুঝতে হবে। 

স্পেন এবং হংকংয়ে আমি যা করেছি তা হল পিছন থেকে বল খেলা, বা, প্রচলিত ভাষায় বললে, 'বিল্ড আপ ফ্রম দ্যা ব্যাক, যেখানে ডিফেন্ডার এবং গোলরক্ষকের সাথে খেলে খেলে তারাই বল নিয়ে ওপরে উঠে আসবে। ভারতে আমি তা করিনি

কেনো? কারন, এর জন্য সময় লাগে এবং উন্নত গুনমানের খেলোয়াড়দের প্রয়োজন হয়।

আমি যদি ভারতে পিছন থেকে বল খেলার জন্য কাজ করতে চাই, তাহলে খেলোয়াড়দের তা হজম করতে আমার অনেক সময় লাগবে। আমার সেই (৪ মাসের কোচিং জীবনে) সময় ছিল না। তাই, আমি সিদ্ধান্ত নিলাম যে গোলরক্ষক লম্বা বলটা খেলবেন; তারপর থেকে, আমরা দ্বিতীয় অ্যাকশন জেতার জন্য কাজ করব। সহজ ভাষায় বললে, গোলরক্ষক বলটা হাওয়ায় ভাসিয়ে দিলে, আমার দলের খেলোয়াড়েরা 'সেকন্ড বল' জেতার জন্য ঝাঁপাবে!

আপনার দলকে আপনি যেখানে চান সেখানে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে, আপনাকে একটা নির্দিষ্ট 'ভিশন' রাখতেই হবে। এর জন্য দরকারে আপনাকে আপনার আগের ফুটবল দর্শন-ও বদলাতে হতে পারে । কিন্তু যদি আপনাকে জিততে হয়, তাহলে আমার কাছে এটা স্পষ্ট ছিল যে আমাকে 'বিল্ড আপ ফ্রম দি ব্যাক'এর মায়া ত্যাগ করতে হবে। (তখন আমার কাছে যে খেলোয়াড়েরা ছিলো) তাদের নিয়ে আমি বিল্ড আপ ফ্রম দ্য ব্যাক করে অযথা গোল খাওয়ার রাস্তায় যেতে চাইনি। 

দেখুন, আপনাকে বাস্তবিক হতে হবে; যদি না আপনার কাছে সময় থাকে এবং আপনি জানেন যে আপনার কাছে সেই 'রিসোর্স' নেই (তখন আপনাকে নিজেকে বদলাতেই হবে)। যদিও স্পেনে... বা অন্য কোথাও এর অস্তিত্ব নেই।

ভারতে আমার দলে স্প্যানিশ খেলোয়াড়দের একটি 'কোর গ্রুপ' থাকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমার লক্ষ্য ছিলো বিশেষত তারা, যারা ইতিমধ্যে এখানে খেলেছে। কারণ, আপনি যখন অন্য দেশে অভ্যস্ত হয়ে যান, তখন সবসময় মেলামেশা করা সহজ হয় না। উদাহরণস্বরূপ, ভারতে পিচের অবস্থা এবং ক্লাবের পরিকাঠামো স্পেনের মতো নয়।

আপনি এমন কাউকে নিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিতে পারেন না (নতুন খেলোয়াড়) যিনি পরিস্থিতি ভাল জানেন না এবং তারপর সবকিছু সম্পর্কে অভিযোগ করতে শুরু করেন। পিচ, ঘাস, তাপমাত্রা... ফুটবল খেলোয়াড়রা এবং আমিই প্রথম যখন আমি খেলি, সত্যিই সবকিছু নিয়ে অভিযোগ করি।

আমি এমন কয়েকজন খেলোয়াড়কে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যাদের আমি ভালো করে জানতাম এবং যাদের আমি জানতাম তারা আমাদের সাহায্য করবে। যে কোনও শর্তে অতিরিক্ত কিছু যোগ করার মানসিকতা তাদের ছিল।

ভারতে প্রথম ট্রফি জয়ের স্মৃতিচারণ ঃ

এই সবকিছুই আমাদের ফাইনালে নিয়ে গেছিলো। ফাইনালটা তখনকার দিনে সম্ভাব্য সেরা জায়গায় ছিলো, কেরালায়! যেখানে (কলকাতার সঙ্গে) ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা ভারতে সবচেয়ে বেশি। আমরা কেরালা ব্লাস্টার্সের বিরুদ্ধে খেলেছিলাম, যেখানে স্ট্যান্ডে ৬০,০০০ লোক ছিল।

ফাইনালটি ছিল সব ফাইনালের মতোঃ অনেকটা 'নার্ভাস' এবং খুব বেশি 'ফুটবল' খেলা হয়নি সে ম্যাচে।

সেই ম্যাচটা অতিরিক্ত সময়ে পৌঁছনোর জন্য কর্নার থেকে দুটি গোলের বেশ অবদান ছিল। ভারতে আর্দ্রতা এবং উত্তাপ সহ্য করা কঠিন। তাই, আমাদের পেনাল্টি শুটআউটের লটারির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল।

এটি (পেনাল্টি শুটআউট) এমন একটি পরিস্থিতি যার মধ্য দিয়ে আমি আগে গিয়েছি এবং যা আমি সবসময় অনেক শান্তভাবেই 'অ্যাপ্রোচ' করেছি। আমি বিশেষ কিছু করি না। আমি পেনাল্টি গ্রহণকারীদের নির্দেশ দিই, আমি তাদের উৎসাহিত করি... বাকিটা তাদের ওপর!

গোলরক্ষক হিসেবে আমার অতীতও (পেনাল্টিতে) কোনও প্রভাব ফেলেনি। তার জন্য আমাদের একজন গোলরক্ষক প্রশিক্ষক আছে।

ভাগ্য সেদিন আমাদের পাশে ছিল এবং আমরা ভারতে শিরোপা জিতেছিলাম।

আপনার ফুটবল দর্শনঃ

এই পেশায় খেলোয়াড় বা ম্যানেজার হিসেবে আমাদের সকলেরই অন্তত একটা করে শিরোপা জেতার স্বপ্ন থাকে। এটাই সবচেয়ে বড় পুরস্কার। মনে রাখবেন, একজন খেলোয়াড় হওয়ার চেয়ে একজন ম্যানেজার হিসাবে আপনি এটি আরও বেশি আনন্দের সাথে অনুভব করেন। সম্ভবত, কারণ(ম্যানেজার হিসেবে) এটি পাওয়া আরও কঠিন।

যখন কোনও ক্লাবে আমার কোচিং-এর সময় শেষ হয়ে যায়, আমি বাড়ি ফিরে আসি। প্রথম প্রথম দিনগুলো খুব শান্ত ছিলো (কোচিং ছাড়ার পরে)। আপনি ফুটবলকে একদিকে ছেড়ে দেন এবং আপনি একজন বাবা হিসাবে আপনার দায়িত্বগুলিতে আরও বেশি জড়িত হন। ম্যাচের সময়, সবকিছু করার জন্য আপনার কাছে খুব কম সময় থাকে। তাই, এই অবসর সময়টা আপনি চুটিয়ে অনুভব করতে চান! 

কিন্তু সেই মুহূর্ত খুব বেশি স্থায়ী হয় না। আবার ভিতর থেকে একটা আওয়াজ আসে।

সেই আওয়াজ, যেটা আপনাকে প্রথমবার ম্যানেজার হিসেবে ডাগ-আউটে পাঠিয়েছিলো।


~~~~


কৃতজ্ঞতা স্বীকার : হোসে ফ্রান্সিসকো মলিনা এবং coachesvoice.com 

বিশেষ দ্রষ্টব্য : উপরোক্ত প্রতিবেদন টি 'কোচেস ভয়েস' ওয়েবসাইটে হোসে মলিনার একান্ত আলাপচারিতার বাংলা অনুবাদ মাত্র। 

আসল প্রতিবেদনটি পড়ত, এখানে ক্লিক করুন

উপরোক্ত প্রতিবেদনের মতামত MBFT.IN এর নয়, এটি পুরোটাই কোচেস ভয়েস এবং হোসে মলিনা-র একান্ত ব্যক্তিগত!


Follow MBFT on TwitterFacebookInstagramYoutube, TelegramWhatsapp & Google News to stay updated with all the Mohun Bagan & Indian Football related News & Updates. Jai Hind Jai Bharat! Joy Mohun Bagan!

Previous Post Next Post